‘‘তার কোনো দুঃখ নেই, সে তো সব সুখেরও অতীত
তার চক্ষে আলো জ্বলে, সে আলোর বর্ণ নেই কোনো
তার বুকে এত ঘুম, ছুঁয়ে দেখি, সে তো নয় মৃত
যন্ত্রণার আভা দিয়ে তার মুখ আগুনে সাজানো’’ ।
সুনীল গঙ্গ্যোপাধ্যায় কবিতায় লিখেছিলেন এমন সব লাইন কবির অন্তরাত্নাকে প্রকাশিত করতে... তার কোনো দুঃখ নেই/ সে সুখেরও অতীত। কবিকে কোনোকিছুই স্পর্শ করে না। আবার হয়তো সম্পর্কের তীব্র দহন তাকে এমনই পোড়ায় যে ফুরিয়ে যাবার ঠিকানাটাও জানা হয়ে ওঠে না কবির। কবি আবুল হাসান লিখেছিলেন তাঁর সেই বিখ্যাত লাইন, ‘‘ঝিনুক নীরবে সহো’’। ঝিনুক কাকে বললেন কবি? নিজেকেই তো? ভালোবাসাহীন তস্কর এক সময়। কত সহজেই সব সয়ে যেতে বললেন কবি নিজেকেই। নিজের মনভূমির সেই অসহায় এলাকার তপ্ত হাওয়া যেন উড়ে এসে চিরকালের ঘর তৈরী করলো লাইন দুটির মধ্যে। ভালোবাসা পেয়েছিলেন আবুল হাসান? অসুস্থ শরীরটাকে শেষ তরণীর মতো উত্তাল জলরাশিতে ভাসিয়ে দিয়ে কোন প্রেম খুঁজেছিলেন হাসান? তেমন ভালোবাসা কি খুঁজেছিলেন জন কীটসও? অসুস্থ হয়ে দেশ ছেড়ে ইতালীতে চলে যাবার সময়ও ভেবেছিলেন ফ্যানি ব্রাউনের কথা। আবুল হাসান তো শেষ বই ‘পৃথক পালঙ্ক’ তে লিখেছিলেন সেই অমোঘ লাইন ‘‘যতদূর থাকো ফের দেখা হবে’’।
অল্প বয়সে পৃথিবীকে বিদায় জানিয়েছিলেন তিন কবি-জন কীটস, জ্যাঁ আর্তুর র্যাঁবো আর আবুল হাসান। তরুণবেলায় গোলাপের নিচে নিহত এই কবি কিশোদের মর্মমূলে গেঁথে থাকা সেই যাতনার কাহিনি নিয়েই এবার প্রাণের বাংলার প্রচ্ছদ আয়োজন ‘ঝিনুক নীরবে সহো’।
আবুল হাসান তখন খুবই অসুস্থ। তাঁর শেষ জীবনের ভালোবাসা কবি সুরাইয়া খানম তখন ঢাকার তৎকালীন পিজি হাসপাতালে হাসানের দেখাশোনা করছেন।সুরাইয়া খানম ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক এবং কবি।অসাধারণ সুন্দরী ছিলেন আবুল হাসানের সেই প্রেমিকা। কেউ বলতেন, বিশ শতকের শ্রেষ্ঠ বাঙালি রূপসী ছিলেন সুরাইয়া। সেই সময়ে ঢাকা শহরের সাহিত্যিক মহলে আলোচিত মানুষ ছিলেন। তার শরীরী সৌন্দর্য আর কবিতার ঝাঁঝ সুরাইয়া খানমকে আলোচিত করেছিলো খুব দ্রুত।ভালোবেসেছিলেন সুরাইয়া আবুল হাসানকে। তাঁর ভাষায়, ‘আমি যাকে ভালোবাসি, দেহ ও মন দিয়ে ভালোবাসি’ আর কবি আবুল হাসান চৈতন্যগ্রাসী প্রেমে আচ্ছাদিত হয়েছিলেন সুরাইয়া খানমের জন্য। সেই প্রেম কী দিয়েছিলো আবুল হাসানকে? ২৯ বছর বয়সে মৃত্যু তাঁকে ছিনিয়ে নেয়ার আগে ভালোবাসার কাছে কী খুঁজেছিলেন হাসান, নৈঃশব্দ, একাকীত্ব? লিখেছিলেন তিনি কথাটা কবি বন্ধু নির্মলেন্দু গুণকে এক চিঠিতে...‘ঐ শ্রীমতিও এখন আর আমাকে একাকীত্ব দিতে পারে না।’ সুরাইয়া কি জানতেন আবুল হাসানের এই উপলব্ধির কথা? হয়তো জানতেন না, তবে বুঝতে পারতেন।
আসলে এই একাকীত্ব একজন কবির নিয়তি। আবুল হাসানের কবিতাটির পরের লাইনগুলো এরকম,
ঝিনুক নীরবে সহে যাও
ভেতরে বিষের বালি, মুখ বুজে মুক্তা ফলাও।
ভেতরে ওই বিষের বালি-ই আসলে কবির আত্নাকে দীর্ণ করে। ক্লান্ত করে। আর তাই হয়তো ভালোবাসা খুঁজতে গিয়ে হাহাকারে সমর্পিত হন কবি। আবুল হাসান আর সুরাইয়া খানমের ভোলোবাসা গড়ে ওঠার পেছনে ভূমিকা পালন করেছিলেন নির্মলেন্দু গুণ। তাঁর ভাষায়, ‘সুরাইয়া খানম আর আবুল হাসানের মধ্যে বন্ধুত্বকে প্রেমের সম্পর্কে উন্নীত করার পেছনে আমার একটি খুবই কার্যকর ভূমিকা ছিলো। হাসান বার্লিন থেকে চিকিৎসা করিয়ে ফিরে আসার পর হাসানের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব কি-না, তা সহৃদয়চিত্তে ভেবে দেখার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি-র সবুজ গালিচায় তিনজন মুখোমুখি বসে, হাসানের পক্ষ থেকে আমিই সুরাইয়াকে অনুরোধ করেছিলাম। সুরাইয়া প্রথমদিকে হাসানের সঙ্গে নিজেকে আবেগী সম্পর্কে জড়াতে রাজি হয়নি। পরে ফ্যানি ব্রাউন ও কীটস-এর সম্পর্কের কথা বিবেচনায় নিয়ে সুরাইয়া হাসানের সঙ্গে নিজেকে জড়াতে রাজি হয়।’
কিন্তু দুজনের মাঝে এই প্রেমের স্রোতস্বিনী বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিলো দুই বন্ধুকে। নির্মলেন্দু গুণের লেখায় তার প্রমাণ পাওয়া যায়। তিনি লিখেছেন, ‘আমি লক্ষ্য করি কিছুদিনের মধ্যেই সুরাইয়া হাসানকে তার প্রেমের একান্ত শিকারে পরিণত করে আমার কাছ থেকে ক্রমশ আপন গোপন গুহার দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। যেন আমি ওদের প্রেমের পথে কাঁটা।’
আবুল হাসানের অবস্থা তখন একেবারেই ভালো না। শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে। কবির হৃদপিণ্ডের ভাল্ব দুটোর অবস্থা ক্রমশ আরো খারাপ হচ্ছে। শীত পড়াতে শ্বাসকষ্টের সঙ্গে কাশিও যুক্ত হয়েছে। সুরাইয়া খানম গুণকে তখন হাসপাতালে যেতে নিষেধ করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘আপনি ওর কাছে বেশী আসবেন না। আপনি আসলে ও একটু ইমোশনাল হয়ে যায়।তাতে ওর ক্ষতি হয়।’ একদিকে বন্ধুর চির বিচ্ছেদের আয়োজন চলছে অন্যদিকে চলছে বন্ধুত্বের ভাঙ্গন। কীটস মৃত্যুর আগে আর লিখতে পারছিলেন না। সেই বেদনার জীবনটাকে ‘বাড়তি জীবন’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন কবি। বলেছিলেন তাঁর নিজের কবর ফলকে লিখে দিতে একটি লাইন, ‘‘এখানে এমন একজন শুয়ে আছে যার নাম লেখা হয়েছে জলের অক্ষরে’’।মৃত্যুর আগে আবুল হাসানের শেষ কবিতার বই ‘পৃথক পালঙ্ক’ প্রকাশিত হয়েছিলো। হাসান রোগশয্যায় শুয়ে সারাক্ষণ বইটা হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করতেন। তিনি কোনো মন্তব্য ছাড়াই বইটা উৎসর্গ করেছিলেন সুরাইয়া খানমকে। সেটাও কী ছিলো কবির নিজের এপিটাফ?
হয়তো তাই।আবুল হাসানের এপিটাফে নাম থাকতেই পারে সুরাইয়ার। সেই তীব্র ভালোবাসা শেষে এসে যন্ত্রণার ডাকনামে পরিণত হয়েছিলো। জীবনের একেবারে শেষ দৃশ্যে আবুল হাসান বন্ধু গুণের একটি চিঠির উত্তর দিয়েছিলেন। সেখানে কবি লিখেছিলেন, ‘কবির চিঠির মধ্যে যে দুঃখবোধ এবং নৈঃসঙ্গবোধ থাকে, তার সবরকম চিৎকার হঠাৎ আমাকে একা-সম্পূর্ণ একা করে দিয়ে গেলো কিছুক্ষণের জন্য। এই একাকীত্বের দরকার ছিলো আমারও। আমি অনেকদিন এরকম সুন্দরভাবে একা হতে পারিনি...হতে পারে এই একাকীত্ব কেবল তুমিই আমাকে একবার অনেকদিন ধরে দিয়েছিলে।’ একদিকে বন্ধুত্বের বিচ্ছেদ অন্যদিকে প্রেমের আহ্বান। আবুল হাসান যে কষ্ট আর যন্ত্রণার ভেতর দিয়ে সময়ের শেষ ভগ্নাংশকেও পুড়িয়ে দিয়েছিলেন তাতে কোনো সন্দেহ নেই।আর সেই বিষের বালিতে জন্ম হয়েছিলো কবিতার। ১৯৭৫ সালের ২৬ নভেম্বর মাত্র আঠাশ বছর বয়সে এই যন্ত্রণাকাতর কবি পৃথিবীকে বিদায় জানান। ছড়িয়ে রেখে যান বাংলা কবিতায় কয়েকটি মুক্তা।
মনের নিঃসঙ্গতাকে সামাজিক সম্পর্কের ঘাটতি, প্রতিপালন এবং একাকী অনুভুতির অবদান হিসাবে বর্ননা করা হয়েছে মনোবিজ্ঞান শাস্ত্রে। সেখানে বলা হয়েছে, নিঃসঙ্গতা একটি ক্ষতিপূরণমূলক দীর্ঘস্থায়ী মর্মপীড়া।
১৮২১ সালে মাত্র ২৫ বছর ৪ মাস বয়সে রোমে মারা যান কিটস।যক্ষা ঘর বেঁধেছিলো কবির তরুণ শরীরে। তাকে সমাহিত করা হয়েছিল প্রিয়তমা ফ্যানি ব্রাউনের একগুচ্ছ চুল আর না খোলা চিঠিসহ। ফ্যানির আঙুলে আমৃত্যু ঘর বেঁধেছিলো কবি জন কিটসের দেওয়া বাগদানের আংটি। মৃত্যুকে মানুষের চিরস্থায়ী নিঃসঙ্গতা ভেবেই হয়তো কীটস ফ্যানিকে লিখেছিলেন, ‘এমন প্রায়ই মনে হয়, আমরা দুজন যদি হতাম প্রজাপতি আর বাঁচতাম গ্রীষ্মের তিনটে দিন। তোমার সঙ্গে অমন তিন দিন যে আনন্দে ভরে তুলতে পারতাম, তা হতো সাদামাটা পঞ্চাশটি বছরের চেয়েও ঢের বেশি।’
সৌন্দর্যের কবি জন কীটস ভালোবাসতেন ভায়োলেট ফুল, ভালোবাসতেন শেক্সপিয়ার আর ফ্যানি ব্রাউনকে। তাঁর কাছে প্রেমের অন্য নাম হয়ে এসেছিলেন এই নারী। ফ্যানি ব্রাউন অবশ্য সুরাইয়া খানমের মতো বিদূষী নারী ছিলেন না।কিন্তু কবির জন্য তিনি ছিলেন মূর্তিমতী প্রেরণা। বলা হয়ে থাকে, ফ্যানি ব্রাউনের সঙ্গে দেখা হওয়ার পরেই বদলে গিয়েছিলো কীটসের কবিতার আত্না। ফ্যানিকে লেখা কবির চিঠি সর্বকালের সেরা প্রেমপত্রগুলোর তালিকায় স্থান পেয়েছে। কিন্তু তাদের সেই ভালোবাসার সম্পর্ক ভালো থাকতে পারেনি বেশিদিন।
এমনি আরেক কবি জ্যাঁ আর্তুর র্যাঁবো। লিখেছিলেন সেই কাব্যগ্রন্থ ‘নরকে এক ঋতু’। ৩৭ বছর বয়সে পৃথিবীকে বিদায় জানিয়েছিলেন এই ফরাসী কবি।এক অদ্ভুত অনাচারের সম্পর্ক তৈরী হয়েছিলো তার কবিবন্ধু ভেরলেনের সঙ্গে। এই সম্পর্ক র্যাঁবোর কবিতার জগতকে এলোমেলো করেছিলো। এলোমেলো হয়েছিলো ভেরলনের পারিবারিক জীবনও।
তখনই র্যাঁবো উচ্চারণ করেছিলেন সেই সাহসী লাইন ‘‘আমি নারীদের ভালোবাসি না। ভালোবাসাকে নতুন করে আবিস্কার করা উচিত’
’। তারপর? প্যারিসে চলতে থাকলো এই দুই কবির আত্নপীড়নের জীবন। তখন প্যারী শহরের ছোট্ট এক হোটেল কামরায় সারারাত পড়তেন র্যাঁবো। এই সময় খণ্ডে নিজের কবিতার শব্দ বিন্যাসে অসাধারণ অসংলগ্নতার উন্মেষ ঘটান র্যাঁবো। ‘মাতিনি দি ভয়েসে’ কবিতায় তিনি নিজেকেই আখ্যায়িত করেন আততায়ী বলে। এই আততায়ী নিজেকেই হত্যা করে। সেই নৈঃসঙ্গ আর যন্ত্রণার জীবনের ভেতরে ঢুকে পড়া এক কবির যাত্রাপথ স্পষ্ট হয়ে ওঠে। কিন্তু তারপর দুই কবির সম্পর্কেরও অবনতি ঘটলো। তখন র্যাঁবো লণ্ডন শহরে। আফিমের নেশা আর নানা অনাচারে জীবন বিদীর্ণ।জীবনের রোমাঞ্চ খুঁজতে গিয়ে যেন নিজেরেই আয়ু ক্ষয় করে ফেলার প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন র্যাঁবো।মনের ভেতরে অস্থিরতা আর যন্ত্রণার বিষ তাকে দিয়ে লিখিয়ে নিয়েছিলো অসাধারণ সব কবিতা। তখন দূরে সরে গেছেন ভেরলেনও। ঠিক তখনই এই অস্থির কবির মনভূমিতে অচেনা নৌকার মতো এসে ভিড়লো এক বৃটিশ নারী। সেই ভালোবাসাকে কেন্দ্র করে ঈর্ষান্বিত ভেরলেন চিরতরে পরিত্যাগ করলেন র্যাঁবোকে। তখন এপ্রিল মাস, ১৮৭৩ সাল, র্যাঁবো লিখতে শুরু করেছেন ‘আ সিজন ইন হেল’, ‘নরকে এক ঋতু’ বইয়ের কবিতাগুলো।
র্যাঁবোর এই প্রেম আর যন্ত্রণা ঘ্রাণ ফিরে পাওয়া যায় আবুল হাসানের কবিতার লাইনে। নগর আর নগরের অন্তঃসারশূণ্য জীবন এদেরকে ক্রমাগত ক্লান্তই করেছিলো হয়তো।মুখোশ পরিহিত মানুষ তাদের যন্ত্রণা্ দিয়েছিলো। তাই আবুল হাসান নারীর ভেতরে খুঁজেছিলেন একাকীত্ব। র্যাঁবো খুঁজেছিলেন জীবনের অর্থহীনতা। আর কীটস বাঁচতে চেয়েছিলেন তিনটে দিন। পৃথিবীর এই ম্লান কবিকিশোররা তাদের যাতনার আগ্নিতে একা হয়ে তৈরী করে গেছেন মুক্তার মতো কবিতা। কিন্তু তাদের বুকের ভেতরে বিষের বালি কেবলই তাদের শ্বাসরোধ করেছিলো।
ছবিঃ প্রাণের বাংলা
ইঁদুর, ইঁদুর…
30 Jan 2025
6190 বার পড়া হয়েছে
হাঁটতে হাঁটতে…
23 Jan 2025
5110 বার পড়া হয়েছে
এই গিটারটা বন্দুক হয়ে যেতে পারে...
16 Jan 2025
5575 বার পড়া হয়েছে
পুরুষ নেই...
9 Jan 2025
4190 বার পড়া হয়েছে
শীতকাল ভালোবেসে…
2 Jan 2025
4080 বার পড়া হয়েছে
এত লোক জীবনের বলী…
19 Dec 2024
3770 বার পড়া হয়েছে
চিরদিন তোমার আকাশ তোমার বাতাস…
12 Dec 2024
2220 বার পড়া হয়েছে
জয়া’র জয়
5 Dec 2024
3070 বার পড়া হয়েছে
দু‘শ সেকেন্ডের সেই টেলিফোন কল
28 Nov 2024
2960 বার পড়া হয়েছে
কাফকার আঁকাজোঁকা
21 Nov 2024
2490 বার পড়া হয়েছে
স্বৈরাচার স্বৈরাচার…
14 Nov 2024
7010 বার পড়া হয়েছে
ডার্ক ট্যুরিজম
7 Nov 2024
5595 বার পড়া হয়েছে
ফেরা…
31 Oct 2024
2595 বার পড়া হয়েছে
অনুজ্জ্বল বিষের পাত্র
24 Oct 2024
2450 বার পড়া হয়েছে
ঋত্বিকের সুচিত্রা সেন
17 Oct 2024
1785 বার পড়া হয়েছে
হেমন্তের অরণ্যে পোস্টম্যান
10 Oct 2024
2465 বার পড়া হয়েছে
গোয়েন্দা কাহিনি এখন…
1 Oct 2024
1955 বার পড়া হয়েছে
ঝড়ের কেন্দ্র
19 Sept 2024
1935 বার পড়া হয়েছে
তখন হাসপাতালে…
11 Jul 2024
4170 বার পড়া হয়েছে
ছাতার মাথা ...
4 Jul 2024
3700 বার পড়া হয়েছে
আমি, তুমি ও ম্যাকবেথ…
27 Jun 2024
3395 বার পড়া হয়েছে
কফির কাপে ঝড়…
13 Jun 2024
2530 বার পড়া হয়েছে
চশমার কাচে সমুদ্র
6 Jun 2024
2260 বার পড়া হয়েছে
মেরিলিন মনরো আর রুবি রায়
30 May 2024
2935 বার পড়া হয়েছে
খুন জখমের গল্পে নারীরা...
9 May 2024
2610 বার পড়া হয়েছে
পথের মানুষ…
3 May 2024
2480 বার পড়া হয়েছে
দহন
25 Apr 2024
3495 বার পড়া হয়েছে
আয়না অনেক গল্প জানে…
10 Apr 2024
4785 বার পড়া হয়েছে
গোলাপের নিচে...
28 Mar 2024
3045 বার পড়া হয়েছে
মুখে তার...
21 Mar 2024
1965 বার পড়া হয়েছে
লেনিনের যতো ভালোবাসার চিঠি…
14 Mar 2024
2830 বার পড়া হয়েছে
আমাদের ছুটি ছুটি ছুটি...
29 Feb 2024
5200 বার পড়া হয়েছে
যদি নির্বাসন দাও
22 Feb 2024
2760 বার পড়া হয়েছে
শীত চলে গেছে পরশু...
8 Feb 2024
2715 বার পড়া হয়েছে
মনে পড়লো তোমাকে বইমেলা...
1 Feb 2024
3295 বার পড়া হয়েছে
নিজস্ব নির্জন বারান্দায়...
25 Jan 2024
2520 বার পড়া হয়েছে
ঋত্ত্বিক ঘটকের বউ…
11 Jan 2024
3075 বার পড়া হয়েছে
সুচিত্রা সেনের সানগ্লাস
4 Jan 2024
5235 বার পড়া হয়েছে
স্মৃতি পিপীলিকা…
28 Dec 2023
4160 বার পড়া হয়েছে
হাতে বোনা সোয়েটার আর…
21 Dec 2023
4915 বার পড়া হয়েছে
দেয়ালে উঠছে, দেয়াল ভাঙছে
13 Dec 2023
4545 বার পড়া হয়েছে
শীত এক মায়া
7 Dec 2023
5085 বার পড়া হয়েছে
উঁকি...
30 Nov 2023
3470 বার পড়া হয়েছে
দেশলাই জ্বালতেই…
23 Nov 2023
8155 বার পড়া হয়েছে
তোমার ও আঁখির তারায়...
9 Nov 2023
4810 বার পড়া হয়েছে
পাগল ...
26 Oct 2023
4650 বার পড়া হয়েছে
শীতের খোঁজে...
19 Oct 2023
4875 বার পড়া হয়েছে
বৃষ্টিতে থাকলো নির্জন সাইকেল...
5 Oct 2023
6180 বার পড়া হয়েছে
নারী ভয়ংকর
28 Sept 2023
9615 বার পড়া হয়েছে
তবুও সন্ধ্যা আসে…
14 Sept 2023
6490 বার পড়া হয়েছে
হিটলারের নেশা
7 Sept 2023
8955 বার পড়া হয়েছে
ক্লাপারবোর্ড
31 Aug 2023
12590 বার পড়া হয়েছে
মোনালিসার গোয়েন্দারা
23 Aug 2023
2795 বার পড়া হয়েছে
খেলা যখন…
15 Jun 2023
2625 বার পড়া হয়েছে
ইতি, চায়ের দোকান...
1 Jun 2023
6055 বার পড়া হয়েছে
লেখকদের ঘরবাড়ি
10 May 2023
2410 বার পড়া হয়েছে
মেয়েরা প্রেমের চিঠি লেখে না
20 Apr 2023
6025 বার পড়া হয়েছে
বৈশাখে আঞ্চলিক খাবার..
13 Apr 2023
2030 বার পড়া হয়েছে
স্ট্রিট ফাইটিং ইয়ার্স...
6 Mar 2023
2150 বার পড়া হয়েছে
হাওয়ায় লেগেছে শরতের গন্ধ।
4 Jan 2023
2685 বার পড়া হয়েছে
রাজনৈতিক ফুটবল
4 Jan 2023
2855 বার পড়া হয়েছে
হাসপাতাল থেকে…
23 Jun 2022
2035 বার পড়া হয়েছে
একলা মাদুর…
16 Jun 2022
1540 বার পড়া হয়েছে
পালাতে হয়েছিলো মোনালিসাকে
7 Jan 2021
2695 বার পড়া হয়েছে
হেমন্তের অরণ্যে পোস্টম্যান
29 Oct 2020
2315 বার পড়া হয়েছে
গডফাদার ৫২ বছরে
22 Oct 2020
2095 বার পড়া হয়েছে
দানব অথবা দানবীয়...
8 Oct 2020
1810 বার পড়া হয়েছে
দুই শীতের মাঝখানে
1 Oct 2020
1920 বার পড়া হয়েছে
আরেক বিভূতিভূষণ...
17 Sept 2020
1570 বার পড়া হয়েছে
আয়নায় একা উত্তম...
3 Sept 2020
1600 বার পড়া হয়েছে
দ্বিতীয় পথের পাঁচালী
27 Aug 2020
2150 বার পড়া হয়েছে
ভালো না-বাসার কাল
13 Aug 2020
1500 বার পড়া হয়েছে
যতদূর থাকো ফের দেখা হবে
5 Aug 2020
1715 বার পড়া হয়েছে
বিপজ্জনক মানিক
2 Jul 2020
1550 বার পড়া হয়েছে
নিখোঁজ হয়েছিলেন আগাথা ক্রিস্টিও
23 May 2020
1485 বার পড়া হয়েছে
আমাকে মনে পড়ে?
14 Apr 2020
1440 বার পড়া হয়েছে
আমি ইতালী থেকে লিখছি...
29 Mar 2020
1480 বার পড়া হয়েছে
পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন...
12 Mar 2020
2040 বার পড়া হয়েছে
মুখোমুখি বসিবার...
27 Feb 2020
1570 বার পড়া হয়েছে
শীতে ভালোবাসার পদ্ধতি
6 Feb 2020
3195 বার পড়া হয়েছে
হিব্রু ভাষায় কাফকার চিঠি
30 Jan 2020
1675 বার পড়া হয়েছে
ইভা ব্রাউনের অন্তরাল
23 Jan 2020
1760 বার পড়া হয়েছে
শীতের স্মৃতি
9 Jan 2020
1765 বার পড়া হয়েছে
কেক কুকিজের গন্ধে ...
24 Dec 2019
1430 বার পড়া হয়েছে
জুতার ভেতরে...
19 Dec 2019
1310 বার পড়া হয়েছে
খুন হয়েছিলেন আলবেয়ার কামু
12 Dec 2019
2165 বার পড়া হয়েছে
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের চাকরিবাকরি
5 Dec 2019
1355 বার পড়া হয়েছে
পৃথিবী বিখ্যাত পোস্টার যত
28 Nov 2019
2220 বার পড়া হয়েছে
পেঁয়াজের পিঁয়াজী
21 Nov 2019
1715 বার পড়া হয়েছে
সিনেমায় দু’চাকার ঝড়
14 Nov 2019
1320 বার পড়া হয়েছে
শেষদৃশ্যে জুলিয়াস ফুচিক
7 Nov 2019
2025 বার পড়া হয়েছে
অভিমানে কি দেশ ছাড়বেন সাকিব
31 Oct 2019
1290 বার পড়া হয়েছে
ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবেরা
17 Oct 2019
2455 বার পড়া হয়েছে
স্বপ্ন, দু:স্বপ্নের পুরুষ
10 Oct 2019
1475 বার পড়া হয়েছে
স্মৃতির রুমালে শিউলি...
3 Oct 2019
4395 বার পড়া হয়েছে
নির্ঘুম শহরে...
26 Sept 2019
1680 বার পড়া হয়েছে
ধূসর পাণ্ডলিপি
19 Sept 2019
1750 বার পড়া হয়েছে
এক্সপোজড...
12 Sept 2019
1460 বার পড়া হয়েছে
নারী ও শাড়ি ...
5 Sept 2019
1895 বার পড়া হয়েছে
পথের পাঁচালী’র ৬৪
29 Aug 2019
1700 বার পড়া হয়েছে
প্রেম আর যৌনতায় তারা
22 Aug 2019
1325 বার পড়া হয়েছে
যৌনতায়, বিদ্রোহে তাঁরা...
1 Aug 2019
1470 বার পড়া হয়েছে
খুনের সময়ে...
25 Jul 2019
1535 বার পড়া হয়েছে
পথ...
11 Jul 2019
1450 বার পড়া হয়েছে
যে কোন দলই ছিটকে পড়তে পারে
27 Jun 2019
1735 বার পড়া হয়েছে
বৃষ্টিকাল কবে আসবে নন্দিনী
20 Jun 2019
2075 বার পড়া হয়েছে
স্নানঘরের গান...
2 Jun 2019
1680 বার পড়া হয়েছে
আমার কোনো ভয় নেই তো...
23 May 2019
1415 বার পড়া হয়েছে
রেখার ফারজানা...
2 May 2019
1365 বার পড়া হয়েছে
হিংসায় উন্মত্ত পৃথিবী
25 Apr 2019
3135 বার পড়া হয়েছে
নীলকন্ঠ পাখির খোঁজে...
18 Apr 2019
1540 বার পড়া হয়েছে
আপুদের পথের ভাই ...
4 Apr 2019
1750 বার পড়া হয়েছে
আমাদের প্রাণের বাংলা
28 Mar 2019
1750 বার পড়া হয়েছে
ক্যানভাসে ঝরে পড়া অসুখ
21 Mar 2019
1450 বার পড়া হয়েছে
শেষদৃশ্যে লোরকা
14 Mar 2019
1725 বার পড়া হয়েছে
নেশার ঘোরে লেখক
7 Mar 2019
2490 বার পড়া হয়েছে
একটি বইয়ের গল্পের সঙ্গে...
1 Mar 2019
1795 বার পড়া হয়েছে
বই করেছি চুরি...
21 Feb 2019
3460 বার পড়া হয়েছে
সকালবেলার গুলজার
7 Feb 2019
1635 বার পড়া হয়েছে
বইমেলায় প্রেম...
31 Jan 2019
1290 বার পড়া হয়েছে
অ্যান্ড এ স্পাই...
24 Jan 2019
2185 বার পড়া হয়েছে
আপনার সন্তান কি নিরাপদ
10 Jan 2019
1360 বার পড়া হয়েছে
পুষ্পহীন যাত্রাশেষে মৃণাল সেন
3 Jan 2019
1505 বার পড়া হয়েছে
নিষিদ্ধ যতো বই আর সিনেমা
13 Dec 2018
2640 বার পড়া হয়েছে
অসুখী মানুষ
6 Dec 2018
1595 বার পড়া হয়েছে
দাম্পত্য সম্পর্কে #MeToo
29 Nov 2018
1780 বার পড়া হয়েছে
দুই নম্বরি...
22 Nov 2018
1685 বার পড়া হয়েছে
অশ্লীল গল্প
8 Nov 2018
4365 বার পড়া হয়েছে
ফুলগুলো সরিয়ে নাও, আমার লাগছে
1 Nov 2018
2705 বার পড়া হয়েছে
লাভ রানস ব্লাইন্ড
25 Oct 2018
1590 বার পড়া হয়েছে
শেষ দৃশ্যে মান্টো
18 Oct 2018
1735 বার পড়া হয়েছে
আমাদের সেই বারান্দায়...
11 Oct 2018
1360 বার পড়া হয়েছে
শীতকাল কবে আসবে সুপর্না?
4 Oct 2018
1955 বার পড়া হয়েছে
কোমায় আমাদের সিনেমা
20 Sept 2018
1475 বার পড়া হয়েছে
আজো বিভূতিভূষণ...
13 Sept 2018
1450 বার পড়া হয়েছে
ভীষণ অচেনা ও একা...
6 Sept 2018
1360 বার পড়া হয়েছে
গোপন কথা...
9 Aug 2018
1455 বার পড়া হয়েছে
খোলা চিঠি ও চুমু
26 Jul 2018
2065 বার পড়া হয়েছে
ফ্রিডা কাহলো এক সূর্যমুখী ফুল
19 Jul 2018
1270 বার পড়া হয়েছে
ঝিনুক নীরবে সহো...
5 Jul 2018
1645 বার পড়া হয়েছে
ফুটবল- রঙ্গ ভরা বঙ্গে
28 Jun 2018
1380 বার পড়া হয়েছে
জানালা কী জানালো...
11 Jun 2018
2860 বার পড়া হয়েছে
বিষয় বাসনা
19 Apr 2018
1975 বার পড়া হয়েছে
মনের রঙ...
15 Feb 2018
1575 বার পড়া হয়েছে
দাড়ি কান্ড...
18 Jan 2018
2625 বার পড়া হয়েছে
চোর, চোর...
28 Dec 2017
4125 বার পড়া হয়েছে
বাঙালির আহার...আহা রে...
21 Dec 2017
2755 বার পড়া হয়েছে
চরণ ধরিতে দিয়ো গো আমারে...
7 Dec 2017
3045 বার পড়া হয়েছে
ব্রুটাস তুমিও!
23 Nov 2017
1890 বার পড়া হয়েছে
কি বললেন সরয়ার ফারুকী...
2 Nov 2017
1785 বার পড়া হয়েছে
স্বত্ব © ২০১৬ - ২০২৩ প্রাণের বাংলা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: আবিদা নাসরীন কলি।
Email: Article: [email protected], Avertising: [email protected]
Phone: +8801818189677, +8801717256199